খুবই অন্যায় করেছেন ভূমি ও অবকাঠামোর মালিকদের ওপরে। সরকার অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং কাগজপত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করে জমির নোটিশ মালিকদের পদান করেছেন। হয়রানি করে কিছু লোভী মানুষ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে আসল মালিকদের কাছে চাঁদা অথবা অর্থ আদায় করার জন্য মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা করে আসল মালিকদেরকে আর্থিক ও সামাজিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে চলেছে কয়েক মাস যাবত। প্রতিটি ব্যক্তির পাশাপাশি দেশেরও অর্থনীতি হ্রাস পাচ্ছে। প্রতিটি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সরকারকে কর, খাজনা,আয়-কর ইত্যাদি নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে ব্যবসায় ৩৫/৪০ বছর যাবত চলমান আছে। বর্তমানে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বন্ধ জমি অধিগ্রহণের টাকাও পাচ্ছে না মিথ্যা মামলার কারণে। সরকার ভূমির টাকা অলস ভাবে ফেলে রাখছেন মিথ্যা মামলার কারণে।দেওয়ানী মামলার সংখ্যা আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি যার ফলে মামলার সময় অনেক বছরের পর বছর চলতে থাকলেও আদালত থেকে আদেশ অথবা নিষ্পত্তি সহজে হয় না। বিএস অনুযায়ী একনেকের বিল ও নোটিশ জারি করেছেন।কিন্তু দুঃখের বিষয় বিল পাস করার সময় ঐটা সেইটা বলে মালিকদের হয়রানি ও আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। কর দিয়ে দেশকে সহযোগিতা করতেন যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তারা আজ ঋণগ্রস্ত । কারণ কি জানেন ? ? কারণ, মামলা মোকদ্দমা এবং পরিবারের সদস্যদের খাদ্য, বাসস্থান, বিভিন্ন মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে করতে।।। জমি অধিগ্রহণের টাকা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করে দেন তাহলে ব্যক্তির আয়ের উৎস হবে এবং মুনাফা অর্জনের উল্লেখিত আয়ের কর সরকার রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন কাজের জন্য ব্যবহৃত করার সুযোগ দেন ।
বিনত নিবেদন আশুগঞ্জ ট্রানজিটের জমি ও অবকাঠামোর মালিকগণ ।
খুবই অন্যায় করেছেন ভূমি ও অবকাঠামোর মালিকদের ওপরে।
ReplyDeleteসরকার অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং কাগজপত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করে জমির নোটিশ মালিকদের পদান করেছেন। হয়রানি করে কিছু লোভী মানুষ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে আসল মালিকদের কাছে চাঁদা অথবা অর্থ আদায় করার জন্য মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা করে আসল মালিকদেরকে আর্থিক ও সামাজিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে চলেছে কয়েক মাস যাবত।
প্রতিটি ব্যক্তির পাশাপাশি দেশেরও অর্থনীতি হ্রাস পাচ্ছে। প্রতিটি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সরকারকে কর, খাজনা,আয়-কর ইত্যাদি নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে ব্যবসায় ৩৫/৪০ বছর যাবত চলমান আছে। বর্তমানে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বন্ধ জমি অধিগ্রহণের টাকাও পাচ্ছে না মিথ্যা মামলার কারণে। সরকার ভূমির টাকা অলস ভাবে ফেলে রাখছেন মিথ্যা মামলার কারণে।দেওয়ানী মামলার সংখ্যা আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি যার ফলে মামলার সময় অনেক বছরের পর বছর চলতে থাকলেও আদালত থেকে আদেশ অথবা নিষ্পত্তি সহজে হয় না।
বিএস অনুযায়ী একনেকের বিল ও নোটিশ জারি করেছেন।কিন্তু দুঃখের বিষয় বিল পাস করার সময় ঐটা সেইটা বলে মালিকদের হয়রানি ও আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত করছেন।
কর দিয়ে দেশকে সহযোগিতা করতেন যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তারা আজ ঋণগ্রস্ত । কারণ কি জানেন ? ? কারণ, মামলা মোকদ্দমা এবং পরিবারের সদস্যদের খাদ্য, বাসস্থান, বিভিন্ন মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে করতে।।। জমি অধিগ্রহণের টাকা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করে দেন তাহলে ব্যক্তির আয়ের উৎস হবে এবং মুনাফা অর্জনের উল্লেখিত আয়ের কর সরকার রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন কাজের জন্য ব্যবহৃত করার সুযোগ দেন ।
বিনত নিবেদন
আশুগঞ্জ ট্রানজিটের জমি ও অবকাঠামোর মালিকগণ ।